গুগল এড দিয়ে সি পি এ ও এফিলিয়েট মার্কেটিং সাক্সেস গাইড পার্ট ২ (সাথে ২ টি ল্যান্ডিং পেজ ফ্রীতে ডাউনলোড করুন) CPA Affiliate Marketing with Google Ads
আসসালামুয়ালাইকুম, আশা করি সকলেই ভালো আছেন, আমি ও ভালো আছি আলহামদুলিল্লাহ।
এটা আমাদের এফিলিয়েট মার্কেটিং ও গুগল এড সাক্সেস ভিডিও সিরিজ ও ব্লগ সিরিজের এটা ২য় পার্ট।
চলুন তাহলে শুরু করা যাক। আগেও বলেছি আবার ও বলছি এফিলিয়েট বা সি পি এ যাই করেননা কেন, সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল ভালো মানের ল্যান্ডিং পেজ এবং ল্যান্ডিং পেজ এর কনটেন্ট। অর্থাৎ আপনার ল্যান্ডিং পেজ যদি ভালো না হয়, বা ল্যান্ডিং পেজ এর কনটেন্ট যদি ভালো না হয়, আপনি যত ভালো মানের ট্রাফিক বা ভিসিটর আপনার ওয়েবসাইটে পাঠান না কেন তারা কখনই আপনার ওয়েবসাইটে থাকবেনা বা আপনার ওয়েবসাইট থেকে কিছুই কিনবেনা। যেমন টা আপনি করতেন যদি কোন দোকানে কিছু কিনতে যাওয়ার পরে যদি সেই দোকানদার আপনার সাথে ভালোভাবে কথা না বলে অথবা যেটা আপনি কিনতে গিয়েছেন সেটা সম্পর্কে যদি আপনাকে ভালো তথ্য দিতে না পারে না আপনাকে বুঝাতে না পারে তাহলে আপনি কি ওই ব্যাক্তি থেকে কিছু কিনতেন? অবশ্যই না, রাইট? আমি নিজেও কিনিনা যে দোকানদার আমার সাথে ভালোভাবে কথা বলেনা ওই দোকান থেকে। বা আমি যখন কিছু জিজ্ঞাসা করি ওই পন্য সম্পর্কে দোকানদারকে, সে যদি আমাকে সঠিক তথ্য না দেয় বা দিতে না চায় বা দিতে না পারে, আমি ও ওই দোকান থেকে বের হয়ে অন্য দোকানে গিয়ে একই পন্য খুজি। তাহলে এবার চিন্তা করুন ইন্টারনেটে আপনি আপনার ক্রেতার সাথে কোন কথা বলতে পারেননা, বা বলার ও কোন সুযোগ থাকনা, তাহলে আপনি একজন ক্রেতাকে কিভাবে বুঝাবেন যে আপনার পন্য টাই বেস্ট পন্য, এবং তার এটাই কেনা উচিৎ।
সেটা করার একমাত্র উপায় হল আপনার ভালো মানের একটি ল্যান্ডিং পেজ থাকা, সাথে ওই ল্যান্ডিং পেজে ভালো কনটেন্ট থাকা যা পরে ক্রেতা আপনার পন্যের সম্পর্কে সব কিছু জানতে পারবে, সব কিছু বুজতে পারবে, কেন আপনার পন্যটি সেরা, আপনি ওই পন্যের সাথে তাকে কি অফার দিচ্ছেন, আপনার পন্যটি কেন তার কেনা উচিৎ, সব কিছু সম্পর্কে বিস্তারিত কনটেন্ট নিয়ে আপনাকে একটি ল্যান্ডিং পেজ সাজাতে হবে।
কারণ এখানে আপনাকে ভাবতে হবে ল্যান্ডিং পেজ মানে হল একটি দোকান, ল্যান্ডিং পেজের সুন্দর ডিজাইন মানে হল একটি দোকানের মধ্যে খুব সুন্দর ডেকোরেশনের কাজ করা বা যেটা কে আমরা ইন্টেরিয়র ডিজাইনের কাজ বলি সেটা, আর ল্যান্ডিং পেজের মধ্যে যে সব কনটেন্ট থাকে যেমন ভিডিও, অডিও, ছবি, লিখা ইত্যেদি সব কিছু হল আপনার কথা যা আপনি একজন ক্রেতা আপানার দোকানে আসলে আপনি বলতেন আপনার পন্যটি বিক্রি করার জন্য, যে কথা গুলো শুনে একজন ক্রেতা আপনার পন্যটি কিনতে আগ্রহী হত। তাহলে এবার আপনি চিন্তা করুন, একটি ল্যান্ডিং পেজ কতটা সুন্দর তার থেকেও বেশী গুরুত্বপূর্ণ হল আপনি আপনার ক্রেতা কে কি কি বলেছেন, বা আপানার পন্যটি কেনার জন্য তাকে কিভাবে ইন্সপায়ার করেছেন সেটা, ল্যান্ডিং পেজের ডিজাইন যদি ভালো হয় তাহলে সেটা আপনার জন্য প্লাস পয়েন্ট, কিন্তু ভালো না হলেও সেল পাওয়া সম্ভব যদি কনটেন্ট ভালো হয়।
তাই আজকে আমাদের টপিক থাকবে হল, কিভাবে আপনি ভালো একটি ল্যান্ডিং পেজ ডিজাইন করবেন এবং সেটাতে কি কি ধরনের কনটেন্ট রাখবেন আর এসব ভালো মানের কনটেন্ট আপনি কোথাই পাবেন এসব কিছু।
কনটেন্ট আসলে অনেক ধরনের হতে পারে, তার মধ্যে সব থেকে বেশী প্রচলিত কনটেন্ট বা আমরা যে কনটেন্ট সব থেকে বেশী দেখি ইন্টারনেটে তা হল।
১। ভিডিও
২। অডিও
৩। লিখা / আর্টিকেল / পিডিএফ / ব্লগ /
৪। ইমেজ বা ছবি
মূলত, আমরা এই ৪ ধরনের ছবি এ সব থেকে বেশী দেখে থাকি ইন্টারনেটে, আর আমরা বার বার ফেসবুকে ও ঢুকি এই একি কারনে, নতুন নতুন ছবি, ভিডিও, লিখা শেয়ার হচ্ছে তাই। তাহলে এবার ভাবুন কিভাবে আপনি আপনার যে এফিলিয়েট পন্য আছে সেটাকে প্রমোট করবেন।
প্রথমে একটি নিস ঠিক করে ফেলুন, অর্থাৎ আপনি কি ধরনের বা কোন টাইপের অফার বা পন্য নিয়ে কাজ করবেন সেটা। তারপরে ঠিক করুন আপনি কোন অফার টি নিয়ে আপনার কাজ স্টার্ট করবেন সেটা, অর্থাৎ কোন অফার এর উপরে ল্যান্ডিং পেজ বানাবেন, এবং সেটাতে কিভাবে ভিসিটর পাঠাবেন এই সব বিষয় সমূহ একটা জায়গায় লিখে ফেলুন। কারণ ওই যে আগের আর্টিকেল এ বলেছিলাম, একটি গোল যদি না থাকে, বা আপনি কি করবেন, কি করছেন, কোথাই যেতে চাচ্ছেন সেটা যদি না জানেন, তাহলে আপনি আপানার লক্ষে পৌছাতে পারবেন্না। তাই এখনি লিখে ফেলুন।
যেমন আমি এই সিরিজটির জন্য একটি অফার বেছে নেবো M4Trix থেকে। আমি M4Trix থেকে একটি অফার বাছাই করে নিলাম আর সেটা হল “TVShareMax” নামের একটা অফার, যেটা প্রতি সেল এর জন্য আপনি $45 করে আয় করতে পারবেন। এখন প্রশ্ন আসতে পারে এই এত এত অফার থাকতে কিসের উপর ভিত্তি করে আমি এই অফার তাই বেছে নিলাম?
আপনি সঠিক পথেয় হাটছেন যদি এটা আপনার মাথাই আসে, কারণ আপনি এখন এফিলিয়েট মার্কেটিং কে বুঝতে শুরু করেছেন, এটা নিয়ে ভাবতে শুরু করেছেন। এবার উত্তর দেয়া যাক কেন ও কিসের উপরে ভিত্তি করে আমি এই অফার টা নিয়ে কাজ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।
আমি M4Trix এ ঢুকে Intelligence মেন্যু তে ক্লিক দিয়ে যাচাই করলাম কোন অফার টা আজকে, গতকালকে, চলতি সপ্তাহে ও চলতি মাসে কোন অফার টা বেশী বিক্রি হয়েছে বা হচ্ছে এবং কোন দেশে বেশী বিক্রি হচ্ছে। যখন দেখলাম এই একটা অফার বিশ্বের বড় বড় কয়েকটি দেশে গত কয়েক সপ্তাহ ধরে বেশী বিক্রি হচ্ছে তখন ধরে নিলাম এই অফার টা একটা ভালো অফার হতে পারে, এটা এখন একটি ট্রেন্ডিং অফার, আরও দেখলাম গুগলে সার্চ করে এই অফার এর উপরে কোন এড গুগলে রান হচ্ছে কিনা, যদি হয়ে থাকে তাহলে সেটা কতদিন ধরে চলতেছে, কেমন ক্লিক পাচ্ছে ইত্যাদি দেখে সিদ্ধান্ত নিলাম এটা আমার জন্য হয়ত একটা ভালো অফার হতে পারে, তাই এটাকে প্রমোট করার সিদ্ধান্ত নিলাম। এখন প্রশ্ন হল আপনি যদি M4Trix নেটওয়ার্ক টি ব্যাবহার করতে না চান, তাহলে আপনি কিভাবে ভালো অফার খুজে বের করবেন? সে ক্ষেত্রে আপনি আপনার এফিলিয়েট নেটওয়ার্ক একাউন্ট ম্যানেজার এর সাথে কন্টাক্ট করে জেনে নিতে পারেন কোন অফার টা সব থেকে ভালো চলতেছে বা ট্রেন্ডিং, তখন সে আপনাকে কয়েকটি অফার দিবে সেখান থেকে যে অফার টি আপনার ভালো লাগে সেটি আপনি প্রমোট করতে পারেন।
অফার পছন্দ হয়ে যাওয়ার পরে কাজ হল সেই অফার এর উপরে কিছু রিসার্চ করা বা ডাটা এনালাইসিস করা। অর্থাৎ আপনাকে দেখতে হবে এই অফার এর উপরে গুগল, বিং বা ফেসবুকে আগে থেকেই কেও এড রান করেছে কিনা, যদি করে থাকে তাহলে সেটা কেমন ছিল, কি কি ধরনের কীওয়ার্ড তারা ব্যাবহার তারা করেছে, কোন দেশকে তারা টার্গেট করেছে, ইত্যাদি।
এনালাইসিস এর পরের কাজ হল ল্যান্ডিং পেজ ডিজাইন করা ও ল্যান্ডিং পেজ এর জন্য কপিরাইট করা। এখানে ২ টা কাজ, একটা হল ল্যান্ডিং পেজ এর ডিজাইন আর আরেকটি হল ল্যান্ডিং পেজ এর কনটেন্ট। এখানে আমাদের একটা ভুল থাকে সেটা হল আমরা সব সময় ডিজাইন কে বেশী প্রাধান্য দিয়ে থাকি, আসলে এখানে ডিজাইনের থেকেও বেশী গুরুত্বপুর্ন হল ল্যান্ডিং পেজ এর কনটেন্ট। তাই আপনি ল্যান্ডিং পেজ ডিজাইন করার অনেক টূল আছে সেসব ব্যাবহার করতে পারেন যেমন – PureLander, ClickFunnels, CloudFunnels ইত্যাদি অথবা অনেক অনেক ফ্রি ল্যান্ডিং পেজ এর টেমপ্লেট পাওয়া যায় সেখান থেকে আপনি নিয়ে ব্যাবহার করতে পারবেন। যেমন আমি এখানে ২ টা টেমপ্লেট ফ্রি তে শেয়ার করলাম আপনারা সেগুলো ডাউনলোড করে আপনাদের কাজে লাগাতে পারেন।
ল্যান্ডিং পেজ ২ টি ফ্রীতে ডাউনলোড করতে নিচের লিঙ্ক এ ক্লিক দিন
Download Here: https://cutyurl.com/K3z9Y
ল্যান্ডিং পেজ টি কিভাবে এডিট করবেন বা আপনার এফিলিয়েট লিংক টা বসাবেন সেটা জানতে এই ভিডিও টি দেখুন।
How to edit the landing page professionally.
এবার ভালো করে খেয়াল করুন এই ২ টা ল্যান্ডিং পেজ ইতিমধ্যেই ভালো করে ডিজাইন করা আছে, তাহলে কি আপনি এগুলু দিয়ে আপনার অফার এর মার্কেটিং শুরু করবেন? না, কারণ, এগুলু ইতিমধ্যেই অনেক বার ব্যাবহার করা হয়েছে অনেকের দ্বারা, হয়ত কনটেন্ট গুলো ও আপনার অফার এর সাথে সামঞ্জস্যপুর্ন না। অথবা এই একি ল্যান্ডিং পেজ দিয়ে কেও একজন গুগলে এড চালাচ্ছে, তাই আপনি যখন এটা দিয়ে গুগলে এড রান করতে যাবেন, গুগলে আপনাকে রেঙ্ক দিবেনা, আপনার থেকে টাকা প্রতি ক্লিক এর জন্য টাকা কাটবে অনেক বেশী, আপনি তেমন কোন কনভার্সন ও পাবেননা। তাই এবার আমাদের কাজ হল এই ল্যান্ডিং এর কনটেন্ট কে মানুষ করা, অর্থাৎ হাই কোয়ালিটি কনটেন্ট এড করা।
আপনি নিজে যদি ইংরেজিতে ভালো হন, তাহলে আপনি আপনার কনটেন্ট নিজেই লিখতে পারেন, আর আপনার যদি ইংরেজিতে খুব বেশী দুর্বলতা থাকে তাহলে আপনাকে অন্য কারো মাধ্যমে এটাকে লিখিয়ে নিতে হবে। যেমন আপনি Fiverr, Freelancer বা UpWork থেকে ১০-২০ ডলার খরচ করে একটা সুন্দর প্রোডাক্ট রিভিউ লিখিয়ে নিতে পারেন।
আপনাকে সব সময় চিন্তা করতে হবে, সব কাজ আপনি নিজে করতে পারবেন না, তাই এই কাজ টা কে পারবে তাকে দিয়ে আমাকে করিয়ে নিতে হবে। কারণ সব কাজ যদি আপনি করতে যান তাহলে আপনি আয় করবেন কখন? প্রয়োজনে আপনারা ৪-৫ জনে মিলে একটা টিম করে কাজ করতে পারেন। তাহলে একজনে ইমেজ ডিজাইন করবে বা লোগো ডিজাইন করবে, আরেক জনে ভিডিও এডিটিং এর কাজ করবে, আরেক জনে কনটেন্ট রাইটিং এর কাজ করবে, আরেকজনে মার্কেটিং এর কাজ করবে ইত্যাদি। তাহলে দেখেনে কাজ গুলু কত সহজ হয়ে যাবে আপনাদের সকলের জন্য।
একটা ল্যান্ডিং পেজ এর জন্য যখন কোন কনটেন্ট লিখবেন বা লিখাবেন তখন কি কি বিষয় মাথাই রাখবেন?
১। সুন্দর হেডলাইন
২। সাব-হেডলাইন
৩। প্রোডাক্ট ইমেজ
৪। সম্ভব হলে প্রোডাক্ট এর ভিডিও
৫। এই প্রোডাক্ট টা ঐ ব্যাক্তির কি কি সমস্যার সমাধান করবে
৬। এই প্রোডাক্ট কেন তার কেনা উচিৎ
৭। প্রোডাক্ট এর ফিচার
৮। অফার বা ডিস্কাউন্ট কি পাবে সে যদি প্রোডাক্ট টা এখন কিনে।
৯। কল টু একশান (অর্থাৎ তাকে বাটনে ক্লিক দিয়ে কিনতে বলা)
এখানে একটি সুন্দর ল্যান্ডিং এর উদাহারন দেয়া হল, ভালো করে খেয়াল করুন কি কি বিষয় আছে এই ল্যান্ডিং পেজে।
এবার যদি আপনাকে প্রশ্ন করা হয় আপানার কাছে যদি ২ জন ব্যাক্তি এই একি প্রোডাক্ট এর উপরে এই আলাদা ২ টা ল্যান্ডিং পেজ দিয়ে মার্কেটিং করে তাহলে আপনি কোন ব্যাক্তির কাছ থেকে প্রোডাক্টটি বা পণ্যটি কিনতেন? Before নাকি After ল্যান্ডিং পেজ থেকে? অর্থাৎ বাম পাশের টি থেকে নাকি ডান পাশের টি থেকে? অবশ্যয় ডান পাশের টি থেকে, রাইট? হ্যা, আমি নিজেও ওটা থেকেই কিনতাম। কেন বলেনতো? কারণ ডান পাশের ল্যান্ডিং পেজ টি অনেক বেশী ওই প্রোডাক্টের সম্পর্কে তথ্য সমৃদ্ধ্য। ডান পাশের ল্যান্ডিং পেজে স্পষ্ট বুঝা যাচ্ছে এই প্রোডাক্ট টি কিনলে আমার কি কি লাভ হবে, কোন কোন জাইগায় আমি কি কি রাখতে পারবো, ইত্যাদি। তাহলে আশা করি বুজতে পেরেছেন ল্যান্ডিং পেজ কি এবং কেমন হওয়া উচিৎ, আর ল্যান্ডিং পেজ যে কতোটা গুরুত্বপূর্ণ এফিলিয়েট মার্কেটিং এ সফল হওয়ার জন্য।
এই সমস্ত বিষয় গুলো আরও ভালোভাবে জানতে ও শিখতে আপনি এই কোর্স টি নিতে পারেন। কারণ এটা এমন একটা কোর্স যা আপনাকে সফল হওয়ার জন্য যা যা দরকার সব কিছু দিবে।
১। বেসিক টু এডভান্সড গুগল এড, ফেসবুক এড, বিং এড, নেটিভ এড টিউটোরিয়াল
২। ল্যান্ডিং পেজ ও ল্যান্ডিং পেজ এর উপরে বেসিক টু এডভান্সড টিউটোরিয়াল
৩। কোথাই কিভাবে এফিলিয়েট অফার মার্কেটিং করবেন ও সফল হবেন তার গাইড লাইন
৪। লাইফ টাইম সাপোর্ট
৫। কিভাবে কোথাই ভালো ল্যান্ডিং পেজ এর কনটেন্ট পাবেন তার গাইড লাইন
এখানে ক্লিক দিয়ে এই কোর্সে জয়েন হতে পারবেন। আমাকে ক্লিক করুন >>
তাহলে আমরা বুঝতে পারলাম এফিলিয়েট মার্কেটিং এ আয় করতে না পারার অনেক গুলো কারনের মধ্যে অন্যতম বা সেরা একটি কারণ হল এই ল্যান্ডিং পেজ এর কনটেন্ট ইউনিক না হওয়া, সেটা কাস্টমার কে কনভিঞ্চ করতে না পারা ও ডিজাইন ভালো না হওয়া। তাই আপনি গুগলে এড করে টাকা খরচ করার আগে অবশ্যয় সুন্দর, ভালো, ইউনিক একটি ল্যান্ডিং পেজ তৈরি করুন। ধন্যবাদ।